Skip to main content

Smart note of bangla 1st paper

tahareiPoreMone
তাহারেই পড়ে মনে
সুফিয়া কামাল(১৯১১-৯৯)
birth:1911,20june(বরিশাল)
death:1999,20November(ঢাকা)
Parents :সৈয়দ আব্দুল বারি+সাবেরা বেগম
গ্রন্থ : সাঁঝের মায়া,মায়া কাজল,কেয়ার কাঁটা,উদাত্ত পৃথিবী।
"হে কবি,নিরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়,
বসন্তে বরিয়া তুমি লবে নাকি তব বন্দনায়?তোমার বন্দনা গান রচনা করার মাধ্যমে ")
"

কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি-
"
দক্ষিণ দুয়ার গেছে খুলি?বসন্তের দক্ষিন বাতাস কি বইতে শুরু করেছে?(উদাসীনতা😁)

বাতাবি নেবুর ফুল ফুটেছে কি? ফুটেছে কি আমের মুকুল?

দখিনা সমীর তার গন্ধে গন্ধে হয়েছে কি অধীর আকুল?"

"এখনো দেখনি তুমি?" কহিলাম, "কেন কবি আজ
এমন উন্মননা তুমি?
কোথা তব নব পুষ্পসাজ?"কোথায় তোমার নতুন ফুলের ঘর সাজানি+নিজের সাজা আজ? ")



কহিল সে সুদূরে চাহিয়া-
"
অলখের পাথার বাহিয়া দৃষ্টির অগোচরের সমুদ্র বেয়ে

তরী তার এসেছে কি?বেজেছে কি আগমনী গান?
ডেকেছে কি সে আমারে? শুনি নাই, রাখি নি সন্ধান"


কহিলাম, "ওগো কবি! রচিয়া লহ না আজ গীতি,
বসন্ত-বন্দনা তব কন্ঠে শুনি- এ মোর মিনতি।"

কহিল সে মৃদু মধু-স্বরে-
"নাই হলো, না হোক এবারে-
আমারে গাহিতে গান, বসন্তেরে আনিতে বরিয়া
রহেনি, সে ভুলেনি তো, এসেছে তা ফাগুনে স্মরিয়া। (" বসন্ত কবির গানের অপেক্ষা করেনি।ফাগুন আসার সাথে সাথেই চলে এসেছে। ")



কহিলাম : "ওগো কবি, অভিমান করেছ কি তাই?
যদিও এসেছে তবুও তারে করিলে বৃথাই।"

কহিল সে পরম হেলায়-
"বৃথা কেন? ফাগুন বেলায়
ফুল কি ফুটেনি শাখে?
পুষ্পারতি লভেনি কি ঋতুর রাজন? ঋতুর রাজা কি পুষ্পের আরতি(নিবেদন) লাভ করেনি?

মাধবি কুঁড়ির বুকে গন্ধ নাহি?
করে নাই অর্ঘ্য বিরচন? বাসন্তি লতা/ফুল কি উপহার রচনা করে নি বসন্ত কে বরনের জন্যে?



"হোক, তবু বসন্তের প্রতি কেন এই তব বিমুখতা?"
কহিলাম,"উপেক্ষায় ঋতুরাজে কেন কবি দাও তুমি ব্যথা?"


কহিল সে কাছে সরি আসি-
"কুহেলি উত্তরি তলে মাঘের সন্ন্যাসী-
গিয়াছে চলিয়া ধীরে পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে
রিক্ত হস্তে!(" কুয়াসার চাদর তলে শীত(মাঘের সন্ন্যাসী) চলে গেছে রিক্ত হস্তে(প্রকৃতিতে রিক্ততার রূপ দিয়ে)।😪")
তাহারেই পড়ে মনে,
ভুলিতে পারি না কোনো মতে।"প্রকৃতিতে বসন্ত এলেও কবির মন জুড়ে আছে শীতের রিক্ত ও বিষন্ন ছবি।কবির দুঃখ ভারাক্রান্ত নিরব মন শীতের করুণ বিদায় কে কিছুতেই ভুলতে পারছে না বলে বসন্ত তার কাছে অর্থহীন মনে হয়। উল্লেখ্য,তাঁর প্রথম স্বামী তথা কাব্যসাধনার প্রেরণা পুরুষের আকস্মিক মৃত্যুতে কবির অন্তরে যে বিষন্নতা জাগে তারই প্রভাব ও ইঙ্গিত এ কবিতাই ফুটে উঠেছে।")

 কবিতাঃতাহারেই পড়ে মনে

1. open this link and fill up captcha carefully to get the link.

2.When you will arrive Google drive, 
click on the "download" sign at the top right corner of your device screen.

3.After completing download(10kb)
open the file with your browser(chrome /salamweb/via) 

enjoy💚

Comments

Popular posts from this blog

HSC Assignment 3rd Week Solution Chemistry 2nd paper

HSC Assignment 3rd week: chemistry 2nd HSC Assignment 2021 Chemistry 2nd paper 3rd week If u like this then Subscribe here :https://youtube.com/channel/UC-guA6HlpS0QUa7P-6jW5kQ

Notes of Ultimate Success v1

. بسم الله الرحمن الرحيم Indeed, Allah is always with ধৈর্য্যশীলs, taqwabaan( খোদাভীরু )s. Surely, Allah is always all-knowing, all-seeing, all-understanding (specially about all things of minds♥️) একটু পরেই তাঁর কাছে হাজিরা/ধরা দিতে যাচ্ছি🙂 । ( একটু পর = Next waqt of salah,the following resurrection day!) iblish said,"আমাকে কেয়ামতের আগ পর্যন্ত আদম সন্তানদের শিরায় শিরায় রক্তে প্রবেশের ক্ষমতা দিন। আমি যেমন সামান্য ভুলের কারণে এত বছরের(6 lakhs!) ibadat নষ্ট করে ফেলেছি,তেমনি তাদেরও আমি সামান্য কারনে জাহান্নামে নিয়ে আসবো।🙂" (we are observing his(iblish's) tricky jobs every day,everywhere,now a days😓) জীবনটা কোনো প্রতিযোগিতা/খেল-তামাশা, ফুর্তি করার জায়গা নয়! Life is just a journey (exam full) from allah to allah . Life is a Exam-hall ,শষ্য ক্ষেত্র, চিরস্থায়ী আবাসের জন্যে কিছু তৈরী করে নেওয়ার just নির্ধারিত একটা সময় মাত্র! 🙂 So, real people don't waste this period of ...

Prottaborton by arif azad pdf download

প্রত্যাবর্তন লেখক :  আরিফ আজাদ প্রকাশনী :  সমকালীন প্রকাশন বিষয় :  অন্ধকার থেকে আলোতে মুসলিমের ঘরে জন্ম নিয়েও আমি হয়ে পড়ি একজন নামকাওয়াস্তে, টাইটেলধারী, নাম সর্বস্ব মুসলমান। সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে আমি পথ চলতে থাকি। আমার চারপাশ ঘন কালো অন্ধকারে ঢাকা। তবুও, আমার মনে হয় আমিই ঠিক পথে আছি। বাকিসব ভুল, মিথ্যা… এরকম অন্ধকারের মধ্যে পথ চলতে চলতে একদিন আমার ঘুম ভাঙে। আমি বুঝতে পারি আমি ঠিক পথে নেই। আমার গন্তব্য যেটা হওয়া উচিত ছিলো, আমি সেই পথ থেকে বিচ্যুত। এতোদিন যেটাকে আমি আলো ভেবে এসেছি, সেটা আসলে আলেয়া। হাওয়া আসলেই নিভে যাবে। যেটাকে আমি জীবন মনে করেছি, সেটা আসলে নরক। এক বিশাল পাপের সাগরে হাঁবুডুবু খেতে খেতে আমি ভুলতেই বসেছি যে, বাঁচতে হলে আমাকে তীরে উঠতে হবে। আমি সেই তীরের সন্ধান না করে উল্টো অহংকার আর দর্পের জন্য পুরোপুরিই ডুবতে বসেছিলাম। আমি চেতনা ফিরে পাই। চোখ মেলে সামনে তাকাই। আমি শুনতে পাই, অদূর থেকে, খুব করুণ আর মায়াভরা স্পর্শে কেউ একজন আমাকে ডাকছে। এই ডাক আমার খুব পরিচিত। আমার খুব চেনা। মনে হচ্ছে, কতো সহস্রবার আমি এই ডাক শুনেছি। কিন্তু কখনোই এই ডাক আমার কাছে এতো আব...