Skip to main content

Notes of Ultimate Success v1

. بسم الله الرحمن الرحيم

Indeed,
Allah is always with

ধৈর্য্যশীলs,

taqwabaan(

খোদাভীরু

)s.
Surely,
Allah is always

all-knowing,
all-seeing,
all-understanding

(specially about all things of minds♥️)
একটু পরেই তাঁর কাছে

হাজিরা/ধরা

দিতে যাচ্ছি🙂 ।
(

একটু পর

= Next waqt of salah,the following resurrection day!)
iblish said,"আমাকে কেয়ামতের আগ পর্যন্ত আদম সন্তানদের

শিরায় শিরায়

রক্তে প্রবেশের ক্ষমতা দিন। আমি যেমন সামান্য ভুলের কারণে এত বছরের(6 lakhs!) ibadat নষ্ট করে ফেলেছি,তেমনি তাদেরও আমি

সামান্য কারনে

জাহান্নামে নিয়ে আসবো।🙂"

(we are observing his(iblish's)

tricky

jobs every day,everywhere,now a days😓)
জীবনটা কোনো

প্রতিযোগিতা/খেল-তামাশা, ফুর্তি

করার জায়গা নয়!
Life is just a

journey

(exam full) from allah

to allah

.
Life is a

Exam-hall

,শষ্য ক্ষেত্র, চিরস্থায়ী আবাসের জন্যে কিছু তৈরী করে নেওয়ার just

নির্ধারিত একটা সময় মাত্র! 🙂




So, real people

don't waste this period of their lifespan

.

The

whole lifespan

is nothing
(in comparison with

চিরস্থায়ী নিবাস

). 😑
আপনি কি

ইবাদতের স্বাদ

নষ্ট /হারিয়ে ফেলতে চান?
আপনি কি

পূর্ব নির্ধারিত উত্তম রিযিক

হারাতে চান?
আপনি কি

দুনিয়া ও চিরস্থায়ী নিবাস এ প্রকৃত সাফল্য

থেকে বঞ্চিত হতে চান?


তাহলে,
-

গুনাহ এর কাজ

(হাত,পা,কান,চোখ,মন দিয়ে)

করতে থাকুন।

🙂

বড় জিহাদ

= "মন/প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে জিহাদ" .
(self-control is a

devine virtue

.)



Al-Fajr 89:27-30
(27) হে

প্রশান্ত আত্মা!

(28) তুমি ফিরে এসো তোমার রবের প্রতি

সন্তুষ্টচিত্তে, সন্তোষভাজন হয়ে।

(29) অতঃপর আমার বান্দাদের মধ্যে শামিল হয়ে যাও।
(30) আর

প্রবেশ কর আমার জান্নাতে।






Yusuf 12:53
‘আর আমি আমার নাফ্সকে পবিত্র মনে করি না,

নিশ্চয় নাফ্স মন্দ কজের নির্দেশ দিয়ে থাকে,

আমার রব

যাকে দয়া করেন সে ছাড়া

। নিশ্চয় আমার রব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।




Al-Layl 92:13-17
(13) আর অবশ্যই

আমার অধিকারে

পরকাল ও ইহকাল। (14) অতএব আমি তোমাদের সতর্ক করে দিয়েছি

লেলিহান আগুন

সম্পর্কে, (15) তাতে নিতান্ত হতভাগা ছাড়া কেউ প্রবেশ করবে না; (16) যে অস্বীকার করেছে এবং মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। (17) আর তা থেকে দূরে রাখা হবে

পরম মুত্তাকীকে






Ash-shams 91:7-9
(7)

কসম নাফ্সের

এবং যিনি তা সুসম করেছেন (তাঁর ও)। (8) অতঃপর তিনি তাকে

অবহিত করেছেন

তার

পাপসমূহ

ও তার

তাকওয়া

সম্পর্কে। (9) নিঃসন্দেহে সে সফলকাম হয়েছে,

যে নিজকে পরিশুদ্ধ করেছে।






Ar-Ra'd 13:28
ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَتَطْمَئِنُّ قُلُوبُهُم بِذِكْرِ ٱللَّهِۗ أَلَا بِذِكْرِ ٱللَّهِ تَطْمَئِنُّ ٱلْقُلُوبُ
‘যারা ঈমান আনে এবং

আল্লাহর স্মরণে যাদের অন্তর প্রশান্ত হয়

; জেনে রাখ,

আল্লাহর স্মরণ দ্বারাই

অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’।


Al-Qiyamah 75:1-4
(1) আমি

কসম

করছি কিয়ামতের দিনের! (2) আমি আরো কসম করছি আত্ম-ভৎর্সনাকারী আত্মার(তিরস্কারকারি

মনের

)! (3) মানুষ কি মনে করে যে, আমি কখনই তার

অস্থিসমূহ

একত্র করব না? (4) হ্যাঁ, আমি তার

আংগুলের অগ্রভাগসমূহও

পুনর্বিন্যস্ত করতে সক্ষম।

Don't be frustrated

in returning to the right path .


Nothing is impossible.
Cz,
impossible=

i m

possible

. 😂🙂😇
আল্লাহ মানুষের জন্য

সৌভাগ্যের

দুর্ভাগ্যের

উভয় পথই খুলে রেখেছেন,
সেগুলো দেখার ও সেগুলোর ওপর দিয়ে চলার যাবতীয় উপকরণও তাদেরকে সরবরাহ করেছেন। এবং মানুষ সৌভাগ্যের পথে চলে

শুভ পরিণতি লাভ

করবে অথবা দূর্ভাগ্যের পথে চলে

অশুভ পরিণতির মুখোমুখি

হবে,
এটি তার নিজের

প্রচেষ্টা ও পরিশ্রমের

ওপর নির্ভর করে।
এই দুনিয়াটা মানুষের জন্য কোন

আরাম-আয়েশের জায়গা নয়।

এখানে ভোগ বিলাসে মত্ত হয়ে আনন্দ উল্লাস করার জন্য তাকে পয়দা করা হয়নি। বরং এখানে কষ্টের মধ্যে তার জন্ম হয়েছে।
এই বিষয়বস্তুটিকে সূরা আন নাজমের

لَيْسَ لِلاِنْسَا نِ اِلاَّمَاسَعىا


(মানুষ

যতটুকু প্রচেষ্টা

চালাবে ততটুকুর ফলেরই সে অধিকারী হবে।) আয়াতটির সাথে মিলিয়ে দেখলে একথা একেবারে সুস্পষ্ট হয়ে যায় যে, দুনিয়ার এই কর্মচাঞ্চল্যে মানুষের

ভবিষ্যৎ

নির্ভর করে তার

কর্মতৎপরতা, প্রচেষ্টা, পরিশ্রম ও কষ্টসহিষ্ণুতার

ওপর।
মহান আল্লাহ বলছেন,
আমি মানুষকে জ্ঞানের বিভিন্ন

উপকরণ এবং চিন্তা ও উপলব্ধির যোগ্যতা

দিয়ে তার সামনে

ভালো

মন্দ

দু’টো পথই উন্মুক্ত করে দিয়েছি।
একটি পথ মানুষকে

নৈতিক অধ:পাতে

নিয়ে যায়। এ পথে চলার জন্য কোন

কষ্ট স্বীকার

করতে হয় না। বরং তার

প্রবৃত্তি

সাধ মিটিয়ে দুনিয়ার সম্পদ উপভোগ করতে থাকে।


দ্বিতীয় পথটি মানুষকে

নৈতিক উন্নতির

দিকে নিয়ে যায়। এটি একটি

দুর্গম গিরিপথের মতো।

এ পথে চলতে গেলে মানুষকে নিজের

প্রবৃত্তির ওপর

জোর খাটাতে হয়। এই পথে যারা চলে তারা পরিণামে

আল্লাহর রহমতের অধিকারী

হয়।

কিন্তু নিজের

দুর্বলতার

কারণে মানুষ এই

গিরিপথে ওঠার

পরিবর্তে

গভীর খাদের মধ্যে গড়িয়ে পড়াই

বেশী পছন্দ করে।

এ পথ অবলম্বনকারীরা

জাহান্নামের আগুনে

জ্বলবে। সেখান থেকে তাদের বের হবার

সমস্ত পথই থাকবে বন্ধ।

সুরা: আন-নাযিআত আয়াত নং :-40,41

وَ اَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهٖ وَ نَهَى النَّفْسَ عَنِ الْهَوٰىۙ


যে ব্যক্তি নিজের

রবের সামনে

এসে দাঁড়াবার ব্যাপারে

ভীত

ছিল এবং নফসকে

খারাপ কামনা

থেকে বিরত রেখেছিল,

فَاِنَّ الْجَنَّةَ هِیَ الْمَاْوٰىؕ


তার ঠিকানা হবে

জান্নাত

আখেরাতে আসল

ফায়সালার ভিত্তি

কি, সে কথা এখানে কয়েকটি সংক্ষিপ্ত বাক্যে বলে দেয়া হয়েছে।
জীবন সম্পর্কে একটি দৃষ্টিভংগী হচ্ছে,
মানুষ দাসত্বের সীমানা অতিক্রম করে

আল্লাহর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ

করবে এবং স্থির করে নিয়েছে যে, যেভাবেই হোক না কেন

দুনিয়ার স্বার্থ হাসিল

ও দুনিয়ার স্বাদ আস্বাদন করাই তার লক্ষ্য।

এ সম্পর্কে দ্বিতীয় দৃষ্টিভংগীটি হচ্ছে, দুনিয়াবী জীবন যাপন করার সময় মানুষকে খেয়াল রাখতে হবে যে, একদিন তাকে নিজের

রবের সামনে

হাজির হতে হবে। তাই প্রবৃত্তির অভিলাশ পূরণ করতে সে এজন্য বিরত থাকবে যে, যদি এখানে সে নিজের প্রবৃত্তির দাবী মেনে নিয়ে কোন

অবৈধ সুযোগ-সুবিধা

লাভ করে অথবা কোন অবৈধ ভোগবিলাসে লিপ্ত হয়, তাহলে নিজের রবের কাছে এর কি

জবাব

দেবে?
মানুষ দুনিয়ার জীবনে দু’টি দৃষ্টিভংগীর মধ্য থেকে কোনটি গ্রহণ করবে এরই ওপর

আখেরাতের ফায়সালা

নির্ভর করবে। যদি প্রথমটি গ্রহণ করে তাহলে তার স্থায়ী ঠিকানা হবে

জাহান্নাম

। আর যদি দ্বিতীয়টি গ্রহণ করে, তাহলে তার স্থায়ী ও চিরন্তন আবাস হবে

জান্নাত

more coming soon...

💚Jajakallahu Khair💚
(May allah grant you
the best reward)

Comments

Popular posts from this blog

HSC Assignment 3rd Week Solution Chemistry 2nd paper

HSC Assignment 3rd week: chemistry 2nd HSC Assignment 2021 Chemistry 2nd paper 3rd week If u like this then Subscribe here :https://youtube.com/channel/UC-guA6HlpS0QUa7P-6jW5kQ

Prottaborton by arif azad pdf download

প্রত্যাবর্তন লেখক :  আরিফ আজাদ প্রকাশনী :  সমকালীন প্রকাশন বিষয় :  অন্ধকার থেকে আলোতে মুসলিমের ঘরে জন্ম নিয়েও আমি হয়ে পড়ি একজন নামকাওয়াস্তে, টাইটেলধারী, নাম সর্বস্ব মুসলমান। সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে আমি পথ চলতে থাকি। আমার চারপাশ ঘন কালো অন্ধকারে ঢাকা। তবুও, আমার মনে হয় আমিই ঠিক পথে আছি। বাকিসব ভুল, মিথ্যা… এরকম অন্ধকারের মধ্যে পথ চলতে চলতে একদিন আমার ঘুম ভাঙে। আমি বুঝতে পারি আমি ঠিক পথে নেই। আমার গন্তব্য যেটা হওয়া উচিত ছিলো, আমি সেই পথ থেকে বিচ্যুত। এতোদিন যেটাকে আমি আলো ভেবে এসেছি, সেটা আসলে আলেয়া। হাওয়া আসলেই নিভে যাবে। যেটাকে আমি জীবন মনে করেছি, সেটা আসলে নরক। এক বিশাল পাপের সাগরে হাঁবুডুবু খেতে খেতে আমি ভুলতেই বসেছি যে, বাঁচতে হলে আমাকে তীরে উঠতে হবে। আমি সেই তীরের সন্ধান না করে উল্টো অহংকার আর দর্পের জন্য পুরোপুরিই ডুবতে বসেছিলাম। আমি চেতনা ফিরে পাই। চোখ মেলে সামনে তাকাই। আমি শুনতে পাই, অদূর থেকে, খুব করুণ আর মায়াভরা স্পর্শে কেউ একজন আমাকে ডাকছে। এই ডাক আমার খুব পরিচিত। আমার খুব চেনা। মনে হচ্ছে, কতো সহস্রবার আমি এই ডাক শুনেছি। কিন্তু কখনোই এই ডাক আমার কাছে এতো আব...