Allah is always with
ধৈর্য্যশীলs,
taqwabaan(খোদাভীরু
)s.Allah is always
all-knowing,
all-seeing,
all-understanding
হাজিরা/ধরা
দিতে যাচ্ছি🙂 ।(
একটু পর
= Next waqt of salah,the following resurrection day!)শিরায় শিরায়
রক্তে প্রবেশের ক্ষমতা দিন। আমি যেমন সামান্য ভুলের কারণে এত বছরের(6 lakhs!) ibadat নষ্ট করে ফেলেছি,তেমনি তাদেরও আমিসামান্য কারনে
জাহান্নামে নিয়ে আসবো।🙂"(we are observing his(iblish's)
tricky
jobs every day,everywhere,now a days😓)প্রতিযোগিতা/খেল-তামাশা, ফুর্তি
করার জায়গা নয়!Life is just a
journey
(exam full) from allahto allah
.Life is a
Exam-hall
,শষ্য ক্ষেত্র, চিরস্থায়ী আবাসের জন্যে কিছু তৈরী করে নেওয়ার justনির্ধারিত একটা সময় মাত্র! 🙂
So, real people
don't waste this period of their lifespan
.The
whole lifespan
is nothing(in comparison with
চিরস্থায়ী নিবাস
). 😑ইবাদতের স্বাদ
নষ্ট /হারিয়ে ফেলতে চান?আপনি কি
পূর্ব নির্ধারিত উত্তম রিযিক
হারাতে চান?আপনি কি
দুনিয়া ও চিরস্থায়ী নিবাস এ প্রকৃত সাফল্য
থেকে বঞ্চিত হতে চান?তাহলে,
-
গুনাহ এর কাজ
(হাত,পা,কান,চোখ,মন দিয়ে)করতে থাকুন।
🙂বড় জিহাদ
= "মন/প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে জিহাদ" .(self-control is a
devine virtue
.)Al-Fajr 89:27-30
(27) হে
প্রশান্ত আত্মা!
(28) তুমি ফিরে এসো তোমার রবের প্রতিসন্তুষ্টচিত্তে, সন্তোষভাজন হয়ে।
(29) অতঃপর আমার বান্দাদের মধ্যে শামিল হয়ে যাও।(30) আর
প্রবেশ কর আমার জান্নাতে।
Yusuf 12:53
‘আর আমি আমার নাফ্সকে পবিত্র মনে করি না,
নিশ্চয় নাফ্স মন্দ কজের নির্দেশ দিয়ে থাকে,
আমার রবযাকে দয়া করেন সে ছাড়া
। নিশ্চয় আমার রব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।Al-Layl 92:13-17
(13) আর অবশ্যই
আমার অধিকারে
পরকাল ও ইহকাল। (14) অতএব আমি তোমাদের সতর্ক করে দিয়েছিলেলিহান আগুন
সম্পর্কে, (15) তাতে নিতান্ত হতভাগা ছাড়া কেউ প্রবেশ করবে না; (16) যে অস্বীকার করেছে এবং মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। (17) আর তা থেকে দূরে রাখা হবেপরম মুত্তাকীকে
।Ash-shams 91:7-9
(7)
কসম নাফ্সের
এবং যিনি তা সুসম করেছেন (তাঁর ও)। (8) অতঃপর তিনি তাকেঅবহিত করেছেন
তারপাপসমূহ
ও তারতাকওয়া
সম্পর্কে। (9) নিঃসন্দেহে সে সফলকাম হয়েছে,যে নিজকে পরিশুদ্ধ করেছে।
Ar-Ra'd 13:28
ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَتَطْمَئِنُّ قُلُوبُهُم بِذِكْرِ ٱللَّهِۗ أَلَا بِذِكْرِ ٱللَّهِ تَطْمَئِنُّ ٱلْقُلُوبُ
‘যারা ঈমান আনে এবং
আল্লাহর স্মরণে যাদের অন্তর প্রশান্ত হয়
; জেনে রাখ,আল্লাহর স্মরণ দ্বারাই
অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’।Al-Qiyamah 75:1-4
(1) আমি
কসম
করছি কিয়ামতের দিনের! (2) আমি আরো কসম করছি আত্ম-ভৎর্সনাকারী আত্মার(তিরস্কারকারিমনের
)! (3) মানুষ কি মনে করে যে, আমি কখনই তারঅস্থিসমূহ
একত্র করব না? (4) হ্যাঁ, আমি তারআংগুলের অগ্রভাগসমূহও
পুনর্বিন্যস্ত করতে সক্ষম।Don't be frustrated
in returning to the right path .Nothing is impossible.
Cz,
impossible=
i m
possible
. 😂🙂😇সৌভাগ্যের
ওদুর্ভাগ্যের
উভয় পথই খুলে রেখেছেন,সেগুলো দেখার ও সেগুলোর ওপর দিয়ে চলার যাবতীয় উপকরণও তাদেরকে সরবরাহ করেছেন। এবং মানুষ সৌভাগ্যের পথে চলে
শুভ পরিণতি লাভ
করবে অথবা দূর্ভাগ্যের পথে চলেঅশুভ পরিণতির মুখোমুখি
হবে,এটি তার নিজের
প্রচেষ্টা ও পরিশ্রমের
ওপর নির্ভর করে।আরাম-আয়েশের জায়গা নয়।
এখানে ভোগ বিলাসে মত্ত হয়ে আনন্দ উল্লাস করার জন্য তাকে পয়দা করা হয়নি। বরং এখানে কষ্টের মধ্যে তার জন্ম হয়েছে।এই বিষয়বস্তুটিকে সূরা আন নাজমের
لَيْسَ لِلاِنْسَا نِ اِلاَّمَاسَعىا
(মানুষ
যতটুকু প্রচেষ্টা
চালাবে ততটুকুর ফলেরই সে অধিকারী হবে।) আয়াতটির সাথে মিলিয়ে দেখলে একথা একেবারে সুস্পষ্ট হয়ে যায় যে, দুনিয়ার এই কর্মচাঞ্চল্যে মানুষেরভবিষ্যৎ
নির্ভর করে তারকর্মতৎপরতা, প্রচেষ্টা, পরিশ্রম ও কষ্টসহিষ্ণুতার
ওপর।আমি মানুষকে জ্ঞানের বিভিন্ন
উপকরণ এবং চিন্তা ও উপলব্ধির যোগ্যতা
দিয়ে তার সামনেভালো
ওমন্দ
দু’টো পথই উন্মুক্ত করে দিয়েছি।একটি পথ মানুষকে
নৈতিক অধ:পাতে
নিয়ে যায়। এ পথে চলার জন্য কোনকষ্ট স্বীকার
করতে হয় না। বরং তারপ্রবৃত্তি
সাধ মিটিয়ে দুনিয়ার সম্পদ উপভোগ করতে থাকে।দ্বিতীয় পথটি মানুষকে
নৈতিক উন্নতির
দিকে নিয়ে যায়। এটি একটিদুর্গম গিরিপথের মতো।
এ পথে চলতে গেলে মানুষকে নিজেরপ্রবৃত্তির ওপর
জোর খাটাতে হয়। এই পথে যারা চলে তারা পরিণামেআল্লাহর রহমতের অধিকারী
হয়।কিন্তু নিজের
দুর্বলতার
কারণে মানুষ এইগিরিপথে ওঠার
পরিবর্তেগভীর খাদের মধ্যে গড়িয়ে পড়াই
বেশী পছন্দ করে।এ পথ অবলম্বনকারীরা
জাহান্নামের আগুনে
জ্বলবে। সেখান থেকে তাদের বের হবারসমস্ত পথই থাকবে বন্ধ।
وَ اَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهٖ وَ نَهَى النَّفْسَ عَنِ الْهَوٰىۙ
যে ব্যক্তি নিজের
রবের সামনে
এসে দাঁড়াবার ব্যাপারেভীত
ছিল এবং নফসকেখারাপ কামনা
থেকে বিরত রেখেছিল,فَاِنَّ الْجَنَّةَ هِیَ الْمَاْوٰىؕ
তার ঠিকানা হবে
জান্নাত
।ফায়সালার ভিত্তি
কি, সে কথা এখানে কয়েকটি সংক্ষিপ্ত বাক্যে বলে দেয়া হয়েছে।জীবন সম্পর্কে একটি দৃষ্টিভংগী হচ্ছে,
মানুষ দাসত্বের সীমানা অতিক্রম করে
আল্লাহর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ
করবে এবং স্থির করে নিয়েছে যে, যেভাবেই হোক না কেনদুনিয়ার স্বার্থ হাসিল
ও দুনিয়ার স্বাদ আস্বাদন করাই তার লক্ষ্য।এ সম্পর্কে দ্বিতীয় দৃষ্টিভংগীটি হচ্ছে, দুনিয়াবী জীবন যাপন করার সময় মানুষকে খেয়াল রাখতে হবে যে, একদিন তাকে নিজের
রবের সামনে
হাজির হতে হবে। তাই প্রবৃত্তির অভিলাশ পূরণ করতে সে এজন্য বিরত থাকবে যে, যদি এখানে সে নিজের প্রবৃত্তির দাবী মেনে নিয়ে কোনঅবৈধ সুযোগ-সুবিধা
লাভ করে অথবা কোন অবৈধ ভোগবিলাসে লিপ্ত হয়, তাহলে নিজের রবের কাছে এর কিজবাব
দেবে?মানুষ দুনিয়ার জীবনে দু’টি দৃষ্টিভংগীর মধ্য থেকে কোনটি গ্রহণ করবে এরই ওপর
আখেরাতের ফায়সালা
নির্ভর করবে। যদি প্রথমটি গ্রহণ করে তাহলে তার স্থায়ী ঠিকানা হবেজাহান্নাম
। আর যদি দ্বিতীয়টি গ্রহণ করে, তাহলে তার স্থায়ী ও চিরন্তন আবাস হবেজান্নাত
। 💚Jajakallahu Khair💚
(May allah grant you
the best reward)
Comments
Post a Comment